☛ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৬ মে ৭৪
☛ চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় নয়াদিল্লি
☛ স্বাক্ষর করেন বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধী
☛ চুক্তির মূল বিষয়বস্তু ছিল
বাংলাদেশ ভারতকে দিবে বেড়–বাড়ি
ছিটমহলটি এবং বিনিময়ে ভারত বাংলাদেশকে দিবে তিনবিঘা করিডোর।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী জেনে নিন
‘তিন বিঘা করিডোর’ অবস্থিত লালমনিরহাট জেলায়
‘তিন বিঘা করিডোর’ যে নদীর তীরে অবস্থিত তিস্তা
‘তিন বিঘা করিডোরের’ পরিমাপ ছিল ১৭৮ মিটার ৮৫ মিটার
ভারত ‘তিন বিঘা করিডোর’ বাংলাদেশের জন্য খুলে দেয় ২৬ জুন ১৯৯২ সালে
তিন বিঘা করিডোরের ব্যবহার দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহলের সাথে সরাসরি যোগাযোগ
বেড়–বাড়ির অবস্থান পঞ্চগড় জেলায়
বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় হয় ১ আগস্ট ২০১৫ (৩১ জুলাই ২০১৫ মধ্যরাতে)
স্থলসীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ লাভ করে ১১১টি ছিটমহল; ভূমি ১৭,১৬০ একর
স্থলসীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নে ভারত লাভ করে ৫১টি ছিটমহল; ভূমি ৭,১১০ একর
ছিটমহল বিনিময়ের ফলে বাংলাদেশের আয়তন হবে ১,৪৭,৬১০ বর্গ কি. মি।
বর্তমানে বাংলাদেশের আয়তন ১৪৭৫৭০ বর্গ কি. মি। [অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০১৭]
এক নজরে দেখে নিন…
√মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৬ মে ১৯৭৪
√বাংলাদেশের পার্লামেন্টে পাশ হয় ২৩ নভেম্বও ১৯৭৪
√ভারতের রাজ্যসভায় পাশ হয় ৬ মে ২০১৫;
√ভারতের লোকসভায় ৭ মে ২০১৫।
√বাংলাদেশ-ভারত স্থলসীমান্ত চুক্তি কার্যকর- ১আগস্ট১৫
√বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনী হয় ৩য়